মাদ্রাসাটি ১৯৩৪ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে উন্নত মানের শিক্ষকমন্ডলী দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে দীর্ঘ কয়েক যুগ আল্লামা জমশেদ আলী রহমাতুল্লাহি আলাইহি চেয়ারম্যান সাহেব হুজুর উক্ত মাদ্রাসাটির মুহতামিম পদে অসীম ছিলেন। গ্রামের সবাই হুজুরকে শ্রদ্ধাভরে অদ্যাবধি স্মরণ করছে। কারণ হুজুরের মেহনত ও প্রচেষ্টার বদৌলতে মাদ্রাসাটি আজ এ পর্যন্ত এসে পৌঁছেছে। পাশাপাশি আবুল হাসান আলী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি ও এই মাদ্রাসার দীর্ঘ এক যুগের মুহতামিম ছিলেন। বর্তমানে আল্লামা জমশেদ আলী রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর বড় সাহেবজাদা হযরত মাওলানা শেখ আহমদ হোসাইন দামাত বারাকাতুহুম উক্ত মাদ্রাসার সরপরসত হিসেবে।
ছবি | নাম | মোবাইল নং | ই-মেইল |
---|
মাদ্রাসাটিতে প্রতি বৎসর আজাদ দ্বীনি এদারা ও তানজিমুল মাদারিস বোর্ড এবং হেফজুল কুরআন বোর্ড ও বেফাক বোর্ডে ছাত্র-ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে বিপুল পরিমাণ ছাত্র ও ছাত্রীরা মেধা তালিকাভুক্ত হয়ে থাকেন। লেখাপড়ার মান অত্যন্ত ভালো।
জামিয়া ইসলামিয়া ইমদাদুল উলুম দারুল হাদিসক মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে অনেক গুণীজন তৈরি করেছে।
ফাজিলে দেওবন্দ আল্লামা জমশেদ আলী রহ. চেয়ারম্যান সাহেব হুজুরের স্মৃতি বিজড়িত আধ্যাত্মিক প্রতিষ্ঠান।
এই মাদ্রাসাটি প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর থেকে অনেক গুণীজন করেছে। যার মধ্য থেকে অন্যতম হলেন মাওলানা আবুল হাসান আলী রহমাতুল্লাহি আলাইহি। মাওলানা মাহমুদ আলী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি। মাওলানা মমতাজ উদ্দিন লামাপাড়ি, মুহতামিম রাজাগঞ্জ মাদ্রাসা। মাওলানা ফইয়াজ উদ্দিন লালারচকী, দামাত বারকাতুহু। মাওলানা শেখ আহমদ হোসাইন লালার চকি। মাওলানা খালেদুর রহমান উরফে খালিদুর রহমান লালারচকী। মাওলানা এখলাছুর রহমান লালার চকি, মুহাদ্দিস বাঘা গৌরাবাড়ি মাদ্রাসা। মাওলানা আব্দুল খালেক। মাওলানা হাফিজ সাঈদুর রহমান। মাওলানা মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ। মাওলানা আব্দুর রহমান। মাওলানা হাফিজ আব্দুল মুনিম। হাফিজ কাসিম আহমদ প্রমুখ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস